In 2024, science education in Bangladesh is entering an exciting new era, with interactive learning tools like science kit becoming more accessible and widely used. As the world increasingly shifts towards a tech-driven future, building strong foundations in STEM (Science, Technology, Engineering, and Mathematics) is critical for students. Science kits have emerged as one of the most effective and engaging tools to foster a love for learning, providing students with hands-on opportunities to explore and experiment with various scientific concepts.
These kits offer more than just a fun experience—they are designed to enhance cognitive development, problem-solving skills, and critical thinking. For students, this means the ability to move beyond textbook learning, transforming complex ideas into practical, tangible experiments. From understanding the basic laws of physics, exploring the world of biology, to getting a head start in engineering and robotics, science kits allow learners to build confidence in their scientific abilities.
In Bangladesh, where traditional learning methods still dominate, science kits are proving to be a game-changer. They not only complement classroom lessons but also allow students to explore science independently at home. Parents and teachers alike are seeing the value in introducing students to hands-on experiments that can ignite curiosity and foster long-term interest in STEM fields.
In this blog, we’ll explore the best science kits available for students in Bangladesh, highlighting how these kits are revolutionizing the way children learn and engage with science. Whether your child is a budding physicist, a curious biologist, or an aspiring engineer, these kits are perfect for nurturing young minds and preparing them for a future in a rapidly evolving world.
Best Science Kit for Students in Bangladesh 2024:
৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্যে চুম্বক বিষয়ক ২৬টি দারুণ সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট!

*চুম্বক সম্পর্কিত ২৬টি সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট করতে পারবে।
*নতুন এক্সপেরিমেন্ট তৈরি করে সায়েন্স ফেয়ারে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
*মুখস্থ বিদ্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।
*এ এক্সপেরিমেন্টগুলো বিভিন্ন ক্লাসের বিজ্ঞান বইতে ওরা পড়ছে কিংবা ভবিষ্যতে পড়বে।
*হাতে কলমে করার ফলে চুম্বক সম্পর্কিত বিষয়গুলো খুব ভাল করে বুঝতে পারবে ।
কেন আমরা চুম্বকের চমক বিজ্ঞানবাক্সটি তৈরি করছি?
ছোট্ট একটা গল্প শুনুন। আয়ান নামে আট বছর বয়সী ছোট্ট একটি ছেলে একদিন চুম্বকের চমক থেকে দুটি দন্ড চুম্বক নিয়ে জিজ্ঞেস করলো, দুটো সমধর্মী চুম্বক তো পরস্পরকে বিকর্ষণ করে, কী হবে যদি তাদেরকে সে সবসময় চেপে ধরে থাকে? এরই মাঝে চুম্বক ডোমেইন সম্পর্কেও তারা জানা হয়ে গেছে বেশ! এই যে বাচ্চা একটি ছেলের প্রশ্নের উদয় হচ্ছে, জানছে, এই প্রশ্নগুলো জাগাবার জন্যেই চুম্বকের চমক বিজ্ঞানবাক্সটি। চুম্বক এক অসাধারণ পদার্থ, এটা নিয়ে এক্সপেরিমেন্ট করতে গেলে শিশুমনে নানারকম প্রশ্ন জাগবেই, শিখবেই, আর সময়টাও খুব ভালো কাটবে।
কী কী আছে চুম্বকের চমকে?
দণ্ড চুম্বক, নিয়োডিমিয়াম চুম্বক, লোহার গুড়ো, কম্পাস, সুইচ, জেমস ক্লিপ, রিং ম্যাগনেট, খেলনা কুমির, খেলনা সুপারম্যান, পেন্সিল, মোটর, রিড সুইচ, সুতো, ফোম, ডিম্বাকৃতির চুম্বক ইত্যাদি।

কী কী করা যায় এগুলো দিয়ে?
নিয়োডিমিয়াম চুম্বক, ব্যাটারি এবং পেরেক ব্যবহার করে ম্যাজিক মোটর তৈরি, চুম্বকের চারপাশে লোহার গুড়ো ছড়িয়ে দিয়ে বলরেখা দৃশ্যায়ন, ডিম্বচুম্বক ব্যবহার করে বিশেষ ধরনের সঙ্গীত তৈরি করা, বড় চুম্বক থেকে বাচ্চা চুম্বক তৈরির মাধ্যমে পাঠ্যবইয়ের ডোমেইন তত্ব প্রয়োগ করা , হাতের স্পর্শ ছাড়াই কোন বস্তুকে সরানো, ম্যাগনেটিক নিক্তি তৈরি, অচুম্বক পদার্থের সাথে চুম্বকের সংস্পর্শে স্লো মোশন ম্যাজিক দেখা, কলিং বেল তৈরি, তারকে লাফাতে সাহায্য করা ইত্যাদি। মোট এক্সপেরিমেন্ট সংখ্যা-২৬টি।

চুম্বক জিনিসটা বড়ই অদ্ভুত! কেনই বা তারা একে অপরের কাছে আসে, আর কেনই বা দূরে সরে যায় এ বড় অদ্ভুত ব্যাপার! আর এই আকর্ষণ এবং বিকর্ষণ ধর্মকে কাজে লাগিয়ে অচুম্বক পদার্থকে বানিয়ে ফেলা যায় চুম্বক, বানানো যায় কম্পাস্তৈরি করা যায় সুইচ! এমন মোট ২৬টি মাইন্ড ব্লোয়িং এক্সপেরিমেন্ট আছে চুম্বকের চমকে।
আমরা বিশ্বাস করি একজন সচেতন অভিভাবক হিসাবে চুম্বকের চমক বিজ্ঞানবাক্সটি আপনি আপনার সন্তানের হাতে তুলে দিবেন এবং ওর মেধাকে শাণিত করতে সাহায্য করবেন।
নিয়োডিমিয়াম চুম্বক, ব্যাটারি এবং পেরেক ব্যবহার করে ম্যাজিক মোটর তৈরি, চুম্বকের চারপাশে লোহার গুড়ো ছড়িয়ে দিয়ে বলরেখা দৃশ্যায়ন, ডিম্বচুম্বক ব্যবহার করে বিশেষ ধরনের সঙ্গীত তৈরি করা, বড় চুম্বক থেকে বাচ্চা চুম্বক তৈরির মাধ্যমে পাঠ্যবইয়ের ডোমেইন তত্ব প্রয়োগ করা , হাতের স্পর্শ ছাড়াই কোন বস্তুকে সরানো, ম্যাগনেটিক নিক্তি তৈরি, অচুম্বক পদার্থের সাথে চুম্বকের সংস্পর্শে স্লো মোশন ম্যাজিক দেখা, কলিং বেল তৈরি, তারকে লাফাতে সাহায্য করা ইত্যাদি। মোট এক্সপেরিমেন্ট সংখ্যা-২৬টি।
৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্যে আলো বিষয়ক দারুণ সব সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট!

যা যা আছে এবং যা যা করতে পারবে
১। শিশুদের কৌতুহল মেটানোর জন্য "আলোর ঝলক" বিজ্ঞানবাক্সটি অনন্য এক শিক্ষামূলক উপহার, জন্মদিন কিংবা অন্য যে কোন উপলক্ষ্যে উপহার দেয়ার জন্য অসাধারণ। এর ভিতরে থাকা বই পড়ে এবং বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে শিশুরা নিজ হাতে বিভিন্ন জিনিস তৈরি করতে পারবে, এক্সপেরিমেন্ট করে প্র্যাক্টিকালি বিজ্ঞানের বিভিন্ন কনসেপ্ট শিখতে পারবে।
২। এই বিজ্ঞানবাক্সটি ৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশুদের জন্য গবেষণা করে ডিজাইন করা হয়েছে। আলো সম্পর্কিত জটিল বৈজ্ঞানিক ধারণাগুলোকে খেলার মাধ্যমে যেন বাচ্চারা উপভোগ করে শিখতে পারে সেভাবে বানানো হয়েছে এই বিজ্ঞানবাক্সটি।
৩। গ্রেটিং গ্লাসের ভিতর দিয়ে শিশুরা আমাদের দেখা জগতের মধ্যেই যে অদেখা রঙিন জগতটি আছে সেটি দেখতে এবং জানতে পারবে, এবং আমরা যা দেখি তার পিছনের বিজ্ঞান সম্পর্কে বোঝার ক্ষমতা অর্জন করতে পারবে।

৪। "আলোর ঝলক" বিজ্ঞানবাক্সটি রঙধনুর পিছনের বিজ্ঞান থেকে শুরু করে 3D টিভি/ সিনেমার মেকানিক্স পর্যন্ত বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে শিশুকে ধারণা দেবে, যা একটি নতুন ধরণের শিক্ষামূলক অভিজ্ঞতা। একটি 3D চশমা এবং কয়েকটি 3D ছবি দেয়া আছে বিজ্ঞানবাক্সের ভিতরে।
৫। শুধুমাত্র হাতে কলমে পরীক্ষা নিরিক্ষা করার জিনিসপ্ত্রই নয় , সাথে এটি একটি বিস্তারিত ম্যানুয়াল বই এবং আমাদের বিশেষভাবে ডিজাইন করা অ্যাপের মাধ্যমে ভিডিও টিউটোরিয়ালও অন্তর্ভুক্ত আছে, যেন বাচ্চারা সহজেই শিখতে পারে, কোথাও আটকে না যায়। বইয়ের মধ্যে গল্পে গল্পে বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় শেখানো হয়েছে।

৬। ঐতিহাসিক নিউটনের কালার ডিস্কের সাথে পরিচিত করে, যা রঙ তত্ত্ব এবং আলোর গতিবিদ্যা বুঝতে হাতেকলমে সাহায্য করে। বিজ্ঞানবাক্সের ভিতরে এরকম বেশ কয়েকটি কালার ডিস্ক দেয়া আছে।
৭। কিভাবে সাবমেরিনের নৌসেনারা আলোর নীতি ব্যবহার করে পেরিস্কোপের সাহায্যে পানির উপরে কি আছে তা দেখতে পায়, সে সম্পর্কে হাতে-কলমে ধারণা প্রদান করে। বাচ্চারা বিজ্ঞানবাক্সের ভিতরে থাকা উপকরণ দিয়ে নিজ হাতে একটি পেরিস্কোপ বানাতে পারবে।

৮। বিজ্ঞানবাক্স আপনার শিশুকে বিজ্ঞানের আনন্দময় জগতের সাথে পরিচয় করিয়ে দেবে। তাই বিজ্ঞানবাক্স আপনার সন্তানের ভবিষ্যতের জন্য একটি বিনিয়োগ।
৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্যে তড়িৎ বিষয়ক ২০টি দারুণ সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট!

তড়িৎ সম্পর্কিত ২০টি সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট করতে পারবে।
নতুন এক্সপেরিমেন্ট তৈরি করে সায়েন্স ফেয়ারে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
মুখস্থ বিদ্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।
এই এক্সপেরিমেন্টগুলো বিভিন্ন ক্লাসের বিজ্ঞান বইতে ওরা পড়ছে কিংবা ভবিষ্যতে পড়বে।
হাতে কলমে করার ফলে তড়িৎ সম্পর্কিত বিষয়গুলো খুব ভাল করে বুঝতে পারবে ।
কেন আমরা তড়িৎ তাণ্ডব বিজ্ঞানবাক্সটি তৈরি করছি?
মিতিন যেদিন নিজে নিজে ছোট্ট একটা ফ্যান বানিয়ে তার মাকে বাতাস দিলো, তখন সে যে আনন্দটা পেয়েছিলো, তা হয়তো বা আলেকজান্ডার গ্রাহামবেলের টেলিফোন আবিষ্কারের মুহূর্তটার চেয়ে কম ছিলো না! কারণ মিতিনের বয়স মাত্র ৫!

আমরা চাই আমাদের সন্তানেরা এভাবেই নিজে থেকে কিছু তৈরি করুক, যা সবার কাজেও লাগবে! কচি কচি দুটো হাতে যখন মোটর, ব্যাটারি আর সুইচের কানেকশন দিয়ে ফ্যান তৈরি করে আপনার শরীরে হাওয়া দেবে, বাযার দিয়ে শব্দ সংকেত বানিয়ে আপনাকে শোনাবে, কেমন লাগবে আপনার বলুন তো? আপনাকে যখন গম্ভীর মুখে সিরিজ আর প্যারালাল কানেকশনের পার্থক্য বোঝাবে, মনটা আনন্দে ভরে উঠবে না? তড়িৎ এর এসব প্রাথমিক ধারণা ছোটবেলা থেকেই জানা থাকলে ভবিষ্যতে পথ চলাটা সহজ হবে আপনার সন্তানের জন্যে।
তড়িৎ তান্ডবের উপকরণ সমূহ
জেমস ক্লিপ, ক্রোকোডাইল ক্লিপ, পুশ পিন, এল ই ডি (LED), এল ডি আর (LDR), প্লাস্টিক উড, কপার দণ্ড, থার্মিস্টর, জেনার ডায়োড, ক্যাপাসিটর, রিং ম্যাগনেট, কার্ডবোর্ড, বেলুন ইত্যাদি।

কী কী করা যায় এগুলো দিয়ে?
ফল মূল অথবা শাকসবজি দিয়ে লাইট জ্বালানো, চুল দিয়ে বেলুন ঘষে ভেতরে স্থির তড়িৎ তৈরি করে তা দিয়ে পানির ধারাকে বাঁকানো, পরিবর্তনশীল রোধের সূত্র ব্যবহার করে লাইট দিয়ে লাইট জ্বালানো, সরল বর্তনীর সূত্র প্রয়োগের মাধ্যমে শব্দ সংকেত তৈরি, সিরিজ ও প্যারালাল কানেকশন বানাতে শেখা, ইত্যাদি। এমন মোট ২০টি পরীক্ষণ রয়েছে। আমরা বিশ্বাস করি একজন সচেতন অভিভাবক হিসাবে তড়িৎ তান্ডব বিজ্ঞানবাক্সটি আপনি আপনার সন্তানের হাতে তুলে দিবেন এবং ওর মেধাকে শাণিত করতে সাহায্য করবেন।
৭ থেকে ১৬ বছর বয়সী বাচ্চাদের জন্যে রসায়নের ২০টি দারুণ সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট!

*রসায়ন সম্পর্কিত ২০টিরও বেশি সায়েন্স এক্সপেরিমেন্ট করতে পারবে।
*নতুন এক্সপেরিমেন্ট তৈরি করে সায়েন্স ফেয়ারে অংশগ্রহণ করতে পারবে।
*মুখস্থ বিদ্যা থেকে বের হয়ে আসতে পারবে।
*এই এক্সপেরিমেন্টগুলো বিভিন্ন ক্লাসের বিজ্ঞান বইতে ওরা পড়ছে কিংবা ভবিষ্যতে পড়বে।
*হাতে কলমে করার ফলে রসায়ন সম্পর্কিত বিষয়গুলো খুব ভাল করে বুঝতে পারবে ।
কেন আমরা রসায়ন রহস্য বিজ্ঞানবাক্সটি তৈরি করছি?
সেদিন সারাহ নামের ক্লাশ সিক্সে পড়া এক মেয়ে আমাদের লাভা ল্যাম্পের এক্সপেরিমেন্টের ছবি পাঠালো। ক্লাশ সিক্সে রসায়ন তেমনভাবে পড়ানোই হয় না, অথচ সে ঠিকঠিক জানে এখন কীভাবে এই অদ্ভুত সুন্দর বিক্রিয়াটি করা যায়!
রসায়ন নিয়ে সবার ভেতরেই একটা অন্যরকম কৌতূহল এবং ভীতি কাজ করে। কিন্তু বাচ্চাদের তো রসায়ন ল্যাবের ধারেকাছে যাওয়ার কোনো সুযোগই নেই! অথচ আমাদের চারপাশের খুব সাধারণ বস্তু দিয়েই যে কত অসাধারণ দৃশ্য তৈরি করা যায়, তা রসায়ন ছাড়া আর কে পারবে এত ভালোভাবে বোঝাতে? ফুড কালার, সোয়াবিন তেল আর ক্যালবো সি ট্যাবলেট দিয়ে আপনার সন্তান যখন লাভা ল্যাম্প তৈরি করে বিস্মিত হয়ে আপনাকে ডেকে তার অসাধারণ সৌন্দর্য দেখাবে, ভালো লাগবে না আপনার? কিংবা যখন দুধের মধ্যে রংধনু তৈরি করবে, বা আলু দিয়ে জ্বালাবে বাতি! রসায়নের এই অসাধারণ সৌন্দর্যের সাথে পরিচিত করে দেয়ার জন্যেই রসায়ন রহস্য।

রসায়ন রহস্যের উপকরণ সমূহ
রাবারের বল, ফুড কালার, ডিশ ক্লিনার, গ্লিসারিন, বিকার, ক্যালবো সি ট্যাবলেট, কপার সালফেট, মোমবাতি, প্লাস্টিক ড্রপার, বেকিং পাউডার আরো অনেক কিছু। তবে রসায়নের সব উপকরণ তো আর বক্সে দেয়া সম্ভব না, তাই সংগ্রহ করে নিতে হবে পানি, তেল, কোক, দুধ, কিসমিস, আলু; আরো কিছু জিনিস।
কী কী করা যায় এগুলো দিয়ে?
ফুঁ না দিয়েই বেলুন ফোলানো, কিশমিশকে নাচানো, দুধের মধ্যে রংধনু বানানো, লাভা ল্যাম্প তৈরি করা, হারানো কয়েন উদ্ধার করা, তড়িৎ দিয়ে লবণ ভাঙা, কার্বন ডাই অক্সাইড গ্যাস সনাক্ত করা এমন মোট ২০টি এক্সপেরিমেন্ট আছে রসায়ন রহস্যে।

আমরা বিশ্বাস করি একজন সচেতন অভিভাবক হিসাবে রসায়ন রহস্য বিজ্ঞানবাক্সটি আপনি আপনার সন্তানের হাতে তুলে দিবেন এবং ওর মেধাকে শাণিত করতে সাহায্য করবেন।
৭ থেকে ১৬ বছর বয়সীদের জন্যে মাপজোখ বিষয়ক ৫০ একটিভিটি!

কি কি করা যায় অদ্ভুত মাপজোখ দিয়েঃ
*আলো মাপা যায়
*শব্দ মাপা যায়
*বিভিন্ন পাওয়ারের লাইটের তুলনা করা যায়
*রিমোট ভালো না নষ্ট তা নিরুপন করা যায়
*কোন ইলেকট্রিকাল সার্কিটের তাপমাত্রা মাপা যায় ইত্যাদি
*সর্বমোট একটিভিটির সংখ্যা প্রায় ৫০টি
কেন আমরা অদ্ভুত মাপজোখ বিজ্ঞানবাক্সটি তৈরি করছি?
জায়ানের স্বভাবটা হলো সবকিছু একটু পরখ করে দেখা, বিশেষ করে ইলেকট্রিকাল যন্ত্রপাতিগুলো। এটা ঠিক আছে তো? ওটা ভালোভাবে কাজ করছে তো? জায়ানদের জন্যেই অদ্ভুত মাপজোখ।
অদ্ভুত মাপজোখের মাধ্যমে আমরা একটু বড় ক্লাশে পড়া শিশুদের সমস্যা সমাধানে উৎসাহিত করার চেষ্টা করেছি। যেমন ধরুন আপনি খেল দেখতে বসলেন, কিন্তু রিমোট কাজ করছে না। সমস্যাটা কি রিমোট, না ব্যাটারির? দোকানে পাঠাতে হবে এখন? কোনো দরকার নেই! অদ্ভুত মাপজোখের উপকরণগুলো ব্যবহার করে আপনার ক্ষুদে বিজ্ঞানীটি বলে দিতে পারবে গড়বড়টা কোথায়! এই কিটের এক্সপেরিমেন্টগুলোতে আমরা বাড়তি কিছু সমস্যা দিয়ে রেখেছি, যেগুলো সে নিজেই মাথা খাটিয়ে বের করতে পারবে।
কী কী আছে অদ্ভুত মাপজোখে?

অদ্ভুত মাপজোখে অনেক মজার একটি যন্ত্র আছে। আর তা হল মাল্টিমিটার। এটা দিয়ে কারেন্ট মাপা যায়, ভোল্টেজ মাপা যায়, রেজিস্ট্যান্স মাপা যায়। এছাড়াও থাকছে থার্মিস্টার, এল.ডি.আর, রেজিস্টার, সাধারন ডায়োড, জেনার ডায়োড, এল.ই.ডি, IR রিসিভার, ব্যাটারি, বাযার, ছোট ব্যাটারি, ব্যাটারি কেসিং, ওয়্যারলেস মডিউল, ক্যাপাসিটর, অডিও জ্যাক, মিউজিক্যাল মডিউল, ক্রোকোডাইল ক্লিপ, সাউন্ড সেন্সর। আরো প্রয়োজন হতে পারে মোমবাতি, টর্চ, গরম চায়ের কাপ, বরফ আর বাসার টিভি রিমোট।
কী কী করা যায় এগুলো দিয়ে?
এখানে প্রথমেই জানা যাবে মাল্টিমিটার সম্পর্কে। ছোট্ট মিটারের যে কত কারিশমা তার ইয়ত্তা নেই! মিটার স্কেল এ কোনটা কি একক নির্দেশ করে সে ব্যাপারে থাকছে বিস্তর আলোচনা। মূল এক্টিভিটিগুলোতে থাকছে মিটার, ব্যাটারি এবং নানান রং এর LED লাইটের সাহায্যে পরিমাপ করা কোন রং এর লাইটে কতটুকু কারেন্ট প্রয়োজন, রোধের সাহায্যে দেখা যাবে কোন জিনিস বিদ্যুৎ পরিবাহী আর কোনটি নয়, LDR ব্যবহার করে মাপা যাবে আলোর তীব্রতা, ক্যাপাসিটরে চার্জ দেয়া এবং তা ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা দেখা, থার্মিস্টারের সাহায্যে পরিমাপ করা ঠান্ডা নাকি গরম। আরো মজার একটি জিনিস হল সাউন্ড সেন্সর মডিউল। এটা দিয়ে মাপা যাবে কে কত জোরে চিৎকার করতে পারে। আর রিমোটের অদৃশ্য রশ্মি খুঁজে বের করার কাজটাও ঠিকঠাক করে দিতে পারবে বিজ্ঞানবাক্সের IR রিসিভার।

আমরা বিশ্বাস করি একজন সচেতন অভিভাবক হিসাবে অদ্ভুত মাপজোখ বিজ্ঞানবাক্সটি আপনি আপনার সন্তানের হাতে তুলে দিবেন এবং ওর মেধাকে শাণিত করতে সাহায্য করবেন।